ঢাকা ০৫:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আবারো তীব্র শীতে কাঁপছে উত্তরের জেলা নীলফামারী মানুষ

  • মোঃ আল আমিন
  • আপডেট সময় ০১:৫৯:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
  • ৩২৮ বার পড়া হয়েছে

আবারো তীব্র শীতে কাঁপছে উত্তরের জনজীবন। উত্তরের জেলা নীলফামারীতে ঝেঁকে বসেছে তীব্র শীত, গত তিন দিন থেকে নেই সূর্যের দেখা এবং আজকে শীতের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ ডিগ্রী সেলসিয়াস। চলমান এই তীব্র শীতে কাবু হয়ে পড়েছে বয়স্ক, ও ছোট ছোট বাচ্চারা। অসহায় হয়ে পড়েছে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। শীতের তান্ডবে কেউ ঘরের বাইরে যেতে পারতেছে না, আবার ঠান্ডা ঠান্ডা বাতাস বইছে সব সময় যা চলমান ঠান্ডায় সবাইকে কাবু করে ফেলেছে। এ বিষয়টি নিয়ে একজন দিনমজুরের সাথে কথা হয় তিনি জানান দিনমজুর যেভাবে শীত চেপে বসেছে,আমরা গরিব মানুষ আমরা কাজ করতে না পারলে কিভাবে চলবো এবং আমাদের শীতবস্তরেরও অভাব রয়েছে, ছোট সংসার গরিব পরিবার কিভাবে চলবো আমরা দিনা আনি দিন খাই। এদিকে আরেকজন গুলমুন্ডা ইউনিয়নের দিনমজুরের সাথে কথা হলে তিনিও একই কথা বলেন যে শীতের কারণে আমরা কাজ কাম করতে পারতেছি না, মাঠে যেতে পারতেছি না, এবং আমরা যে বুড়ি তিস্তা নদীতে বোরো ধান চাষাবাদ করে জীবন যাপন পার করি সেটাও আমরা করতে পারতেছি না। কারণ প্রচুর ঠান্ডা শীত এবং নদীর পানি বরফের চেয়ে ভয়ানক হয়ে গেছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

শ্রীপুরে জমজমাট কাঁঠালের হাট : দাম কম, খাজনা বেশি

আবারো তীব্র শীতে কাঁপছে উত্তরের জেলা নীলফামারী মানুষ

আপডেট সময় ০১:৫৯:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫

আবারো তীব্র শীতে কাঁপছে উত্তরের জনজীবন। উত্তরের জেলা নীলফামারীতে ঝেঁকে বসেছে তীব্র শীত, গত তিন দিন থেকে নেই সূর্যের দেখা এবং আজকে শীতের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ ডিগ্রী সেলসিয়াস। চলমান এই তীব্র শীতে কাবু হয়ে পড়েছে বয়স্ক, ও ছোট ছোট বাচ্চারা। অসহায় হয়ে পড়েছে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। শীতের তান্ডবে কেউ ঘরের বাইরে যেতে পারতেছে না, আবার ঠান্ডা ঠান্ডা বাতাস বইছে সব সময় যা চলমান ঠান্ডায় সবাইকে কাবু করে ফেলেছে। এ বিষয়টি নিয়ে একজন দিনমজুরের সাথে কথা হয় তিনি জানান দিনমজুর যেভাবে শীত চেপে বসেছে,আমরা গরিব মানুষ আমরা কাজ করতে না পারলে কিভাবে চলবো এবং আমাদের শীতবস্তরেরও অভাব রয়েছে, ছোট সংসার গরিব পরিবার কিভাবে চলবো আমরা দিনা আনি দিন খাই। এদিকে আরেকজন গুলমুন্ডা ইউনিয়নের দিনমজুরের সাথে কথা হলে তিনিও একই কথা বলেন যে শীতের কারণে আমরা কাজ কাম করতে পারতেছি না, মাঠে যেতে পারতেছি না, এবং আমরা যে বুড়ি তিস্তা নদীতে বোরো ধান চাষাবাদ করে জীবন যাপন পার করি সেটাও আমরা করতে পারতেছি না। কারণ প্রচুর ঠান্ডা শীত এবং নদীর পানি বরফের চেয়ে ভয়ানক হয়ে গেছে।