Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
৬ লক্ষণেই বুঝে নিন আপনি সুখী কি না
ঢাকা ০২:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
যাদের মধ্যে রাত জাগার প্রবণতা আছে তারা নিজেদের জীবন নিয়ে কম সন্তুষ্ট ও বেশি মানসিক অসুস্থতায় ভোগেন।

৬ লক্ষণেই বুঝে নিন আপনি সুখী কি না

  • ফিচার ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:১৩:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ মে ২০২২
  • ৫২৫ বার পড়া হয়েছে

সূত্র: ব্রাইট সাইড

সুখ পরিমাপ করা যায় না। আবার সুখী হতে কোনো কারণও লাগে না। সুখ পুরোপুরি মনের বিষয়। সুস্বাস্থ্যও কিন্তু সুখ বয়ে আনে জীবনে। অনেকে মটির ঘরে বসত করেও সুখ অনুভব করেন, আবার কোনো বিত্তশালী প্রাসাদে থেকেও সুখী নন।

তবে সুখী হলেও অনেকে ভাবেন তিনি সুখী নন। এ বিষয়ে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে জানিয়েছেন, কিছু ছোট ছোট বিষয় আছে যা জানান দেয় যে আপনি সুখী।

যদিও অনেকেই বিষয়গুলো টের পান না। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক কোন কোন লক্ষণে বুঝবেন আপনি সুখী-

>> অনেকেই সব কাজ দ্রুততার সঙ্গে করতে পছন্দ করেন। তবে সুখী মানুষের মধ্যে তা দেখা যায় না। এরা সময় নিয়ে ধীরে সুস্থে কাজ সম্পন্ন করেন।

কোনো কাজের পেছনে তারা দৌড়ান না। এমনকি সুখী মানুষেরা কোনো কাজে ব্যস্ত হন না। তারা শান্ত থাকার চেষ্টা করেন।

>> আপনি কি তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠেন? যদি উত্তর হ্যাঁ হয় তাহলে আপনি সুখী। যেসব মানুষ সকালে ঘুম থেকে ওঠেন তারাই নাকি বেশি সুখী।

গবেষকরা বিভিন্ন সমীক্ষা চালিয়ে দেখেছেন, যাদের মধ্যে রাত জাগার প্রবণতা আছে তারা নিজেদের জীবন নিয়ে কম সন্তুষ্ট ও বেশি মানসিক অসুস্থতায় ভোগেন।

অন্যদিকে যারা তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠেন তাদের মধ্যে বিষণ্নতা ও দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতাকে দমন করার শক্তি আছে।

>> যাদের বোন আছে তারাও নাকি সুখী মানুষের কাতারে। এর প্রধান কারণ হলো, বোনের সঙ্গে আবেগ ও মনের ভাব প্রকাশ করতে অন্য ভাই বা বোন বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

এমনকি যেসব পুরুষের বোন আছে তারা সামাজিক দক্ষতায় উন্নত হন আবার অন্য নারীদের সঙ্গেও ভালো যোগাযোগ রাখতে পারেন।

>> অনেকেরই গার্ডেনিংয়ের শখ থাকে। কেউ হয়তো বাড়ির সামনে, বারান্দায় কিংবা ছাদে বাগান করেন। বেশিরভাগ মানুষই ভালোবেসে এই কাজ করেন।

আবার কেউ কেউ পেশায় মালি, যাদের কাজই হলো বাগান রক্ষণাবেক্ষণ করা। আপনারও গার্ডেনিংয়ের শখ বা পেশা থাকে, তাহলে বুঝতে হবে আপনি সুখী।

জানা গেছে, সব পেশার মধ্যে মালি অর্থাৎ যারা ফুল অথবা গাছের যত্নআত্তি করেন তারা সবচেয়ে সুখী।

মর্যাদাপূর্ণ ও ভালো বেতনের চাকরি করা ব্যক্তিরাও নাকি মালির মতো সুখী নন। আর জানলে অবাক হবেন, পেশার দিক দিয়ে সবচেয়ে কম সুখী কর্মীরা হলেন এইচআর, আইটি কর্মী ও ব্যাংকার।

>> জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সমাধান শীর্ষক বার্ষিক প্রতিবেদনে বিশ্বের প্রতিটি দেশের সুখের মূল্যায়ন করা হয়। বিভিন্ন দেশের আয়ু ও সামাজিক বিষয় সমর্থনের মাধ্যমে তা নির্ণয় করা হয়।

এই প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ফিনল্যান্ড বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ। তাই আপনি যদি ফিনল্যান্ডে বসবাস করেন তাহলে তো অবশ্যই আপনি সুখী মানুষের দলে!

>> এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যেসব অংশগ্রহণকারীরা দৈনিক প্রচুর ফল ও সবজি খেয়েছেন, তারা আগের চেয়ে বেশি সুখী ছিলেন।

গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেন, দৈনিক ফল খাওয়ার কারণে তারা যে পরিমাণ সুখ পেয়েছিলেন তা একটি নতুন চাকরি পাওয়ার সমান ছিল।

খুলনা বিভাগ উন্নয়ন পরিষদ এর মিটিং অনুষ্ঠিত

যাদের মধ্যে রাত জাগার প্রবণতা আছে তারা নিজেদের জীবন নিয়ে কম সন্তুষ্ট ও বেশি মানসিক অসুস্থতায় ভোগেন।

৬ লক্ষণেই বুঝে নিন আপনি সুখী কি না

আপডেট সময় ০৩:১৩:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ মে ২০২২

সুখ পরিমাপ করা যায় না। আবার সুখী হতে কোনো কারণও লাগে না। সুখ পুরোপুরি মনের বিষয়। সুস্বাস্থ্যও কিন্তু সুখ বয়ে আনে জীবনে। অনেকে মটির ঘরে বসত করেও সুখ অনুভব করেন, আবার কোনো বিত্তশালী প্রাসাদে থেকেও সুখী নন।

তবে সুখী হলেও অনেকে ভাবেন তিনি সুখী নন। এ বিষয়ে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে জানিয়েছেন, কিছু ছোট ছোট বিষয় আছে যা জানান দেয় যে আপনি সুখী।

যদিও অনেকেই বিষয়গুলো টের পান না। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক কোন কোন লক্ষণে বুঝবেন আপনি সুখী-

>> অনেকেই সব কাজ দ্রুততার সঙ্গে করতে পছন্দ করেন। তবে সুখী মানুষের মধ্যে তা দেখা যায় না। এরা সময় নিয়ে ধীরে সুস্থে কাজ সম্পন্ন করেন।

কোনো কাজের পেছনে তারা দৌড়ান না। এমনকি সুখী মানুষেরা কোনো কাজে ব্যস্ত হন না। তারা শান্ত থাকার চেষ্টা করেন।

>> আপনি কি তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠেন? যদি উত্তর হ্যাঁ হয় তাহলে আপনি সুখী। যেসব মানুষ সকালে ঘুম থেকে ওঠেন তারাই নাকি বেশি সুখী।

গবেষকরা বিভিন্ন সমীক্ষা চালিয়ে দেখেছেন, যাদের মধ্যে রাত জাগার প্রবণতা আছে তারা নিজেদের জীবন নিয়ে কম সন্তুষ্ট ও বেশি মানসিক অসুস্থতায় ভোগেন।

অন্যদিকে যারা তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠেন তাদের মধ্যে বিষণ্নতা ও দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতাকে দমন করার শক্তি আছে।

>> যাদের বোন আছে তারাও নাকি সুখী মানুষের কাতারে। এর প্রধান কারণ হলো, বোনের সঙ্গে আবেগ ও মনের ভাব প্রকাশ করতে অন্য ভাই বা বোন বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

এমনকি যেসব পুরুষের বোন আছে তারা সামাজিক দক্ষতায় উন্নত হন আবার অন্য নারীদের সঙ্গেও ভালো যোগাযোগ রাখতে পারেন।

>> অনেকেরই গার্ডেনিংয়ের শখ থাকে। কেউ হয়তো বাড়ির সামনে, বারান্দায় কিংবা ছাদে বাগান করেন। বেশিরভাগ মানুষই ভালোবেসে এই কাজ করেন।

আবার কেউ কেউ পেশায় মালি, যাদের কাজই হলো বাগান রক্ষণাবেক্ষণ করা। আপনারও গার্ডেনিংয়ের শখ বা পেশা থাকে, তাহলে বুঝতে হবে আপনি সুখী।

জানা গেছে, সব পেশার মধ্যে মালি অর্থাৎ যারা ফুল অথবা গাছের যত্নআত্তি করেন তারা সবচেয়ে সুখী।

মর্যাদাপূর্ণ ও ভালো বেতনের চাকরি করা ব্যক্তিরাও নাকি মালির মতো সুখী নন। আর জানলে অবাক হবেন, পেশার দিক দিয়ে সবচেয়ে কম সুখী কর্মীরা হলেন এইচআর, আইটি কর্মী ও ব্যাংকার।

>> জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সমাধান শীর্ষক বার্ষিক প্রতিবেদনে বিশ্বের প্রতিটি দেশের সুখের মূল্যায়ন করা হয়। বিভিন্ন দেশের আয়ু ও সামাজিক বিষয় সমর্থনের মাধ্যমে তা নির্ণয় করা হয়।

এই প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ফিনল্যান্ড বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ। তাই আপনি যদি ফিনল্যান্ডে বসবাস করেন তাহলে তো অবশ্যই আপনি সুখী মানুষের দলে!

>> এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যেসব অংশগ্রহণকারীরা দৈনিক প্রচুর ফল ও সবজি খেয়েছেন, তারা আগের চেয়ে বেশি সুখী ছিলেন।

গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেন, দৈনিক ফল খাওয়ার কারণে তারা যে পরিমাণ সুখ পেয়েছিলেন তা একটি নতুন চাকরি পাওয়ার সমান ছিল।