
এই মাটি, এই মানুষ — এটাই আমার পরিচয়, এটাই আমার ভালোবাসা।
উল্লাপাড়ার সন্তান হিসেবে সবসময় চেষ্টা করেছি আমার সামর্থ্য অনুযায়ী আপনাদের পাশে দাঁড়াতে। আমি বিশ্বাস করি, মানুষের মুখে একটুকু হাসি ফোটাতে পারাই একজন মানুষের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।
আমাদের সমাজে এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা সামান্য সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত। কারো জীবন থেমে গেছে শুধুমাত্র একটি হুইলচেয়ারের অভাবে — তাই আমি নিজ উদ্যোগে প্রতিবন্ধী ভাই-বোনদের মাঝে হুইলচেয়ার উপহার দিয়েছি।
কঠোর পরিশ্রম করা ভ্যানচালক ও শ্রমিক ভাইদের জন্য ভালোবাসার ছোট উপহার হিসেবে গেঞ্জি বিতরণ করেছি। তাদের মুখের হাসিই আমার অনুপ্রেরণা।
অসহায় ও নিম্নআয়ের পরিবারের মাঝে মৌসুমি ফল — ড্রাগন ও আম বিতরণ করেছি, যাতে তারা পরিবার নিয়ে একটু স্বাদ, একটু আনন্দ উপভোগ করতে পারেন।
আমি মাদ্রাসা ও মসজিদে নিজ অর্থায়নে সহযোগিতা করেছি এবং সেই প্রচেষ্টা এখনো অব্যাহত রেখেছি।
আজ উল্লাপাড়া বদলে গেছে — চাঁদাবাজি, অন্যায় আর ভয়ের দিন শেষ। এখন মানুষ ন্যায়ের পক্ষে কথা বলে, কারণ তারা জানে, তাদের পাশে আমি আছি।
আমাদের উল্লাপাড়া ও সলঙ্গা হবে একটি নিরাপদ, সম্মানজনক ও স্বাধীন সমাজ — যেখানে কেউ কারো অধিকার হরণ করবে না, অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না।
আপনারা যদি আমাকে সুযোগ দেন, ধানের শীষে ভোট দিয়ে পাশে রাখেন,
তাহলে আমি আরও বৃহৎ পরিসরে আপনাদের জন্য কাজ করতে পারব।
আপনাদেরই
সাবেক ডিআইজি খান সাঈদ হাসান জ্যোতি (অব:)
