
ভিডব্লিউবি ভাতার কার্ড করে দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার চাড়োল ইউনিয়নের ৯ নাম্বার ওয়ার্ডের বাসিন্দা দালাল আব্দুল গনি বিরুদ্ধে অসচ্ছল ও গরিব ভুক্তভোগীকে ভিজিডি ভাতার কার্ড করে দেওয়ার নামে নগদ অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
বৃহস্পতিবার রাতে ভুক্তভোগী গীতা রানী ও তার স্বামী উত্তম কুমারকে হুমকি ধামকি ধামকি দেন টাকা না দিলে তোর কার্ড হবে না এবং পাবিনা আব্দুল গনির বিষয়ে স্থানীয় নেতাকর্মীকে অবগত করেন উত্তম কুমার। তখন স্থানীয় নেতাকর্মীর সহ গ্রাম প্রতিবেশী সবাই এই ব্যাপারে গ্রাম্য বৈঠক করেন গ্রাম বৈঠকে দালাল আব্দুল গনি ১৫ হাজার টাকা দাবি করেন স্থানীয় লোকজন ৭০০০ টাকা ও এক বছর চাউল খাবে বলে মিটিয়ে দিলে সেটা মানতে নারাজ আব্দুল গনি এবং কাউকে তোয়াক্কা না করে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বলে যে কত বড় নেতা কত বড় পুলিশ আছে আমাকে দেখ আমার কিছুই করতে পারবে না এভাবে ভুক্তভোগী উত্তম কুমারসহ সবাইকে হুমকি দিয়ে চলে যায় এ ব্যাপারে স্থানীয় সুজনের কাছে জানতে চাইলে উনি বলেন কার্ড হয়েছে লটারি মাধ্যমে এখন আব্দুল গনি ১৫০০০ টাকা দাবি করে।
তপনের কাছে জানতে চাইলে উনি বলেন স্থানীয় লোকজন আমরা সবাই মিলে ব্যাপারটা মিচুয়াল করে দিলাম কিন্তু দালাল আব্দুল গনি সেটা মানে নেয় নাই গ্রাম্য পুলিশ জয়দেবের কাছে জানতে চাইলে উনি বলেন যে উত্তম কুমার ওর বউয়ের নাম গীতা রানী ওর একটি ভিজিডি কার্ড হয় এই এই কার্ডের নাম করে উত্তম কুমারের কাছে ১৫০০০ টাকা দাবি করেন আব্দুল গনি কিন্তু এলাকাবাসী সেটা মেনে নিতে পারেনি কেন গরিবের কাছ থেকে টাকা নেয়া হবে যেখানে ইউএনও মহোদয় পলাশ কুমার দেবনাথ লটারি করে ভিজিডি কার্ডের নাম প্রকাশ করেছেন স্থানীয় গণ্যমান্য কাছে জানতে চাইলে উনারা বলেন আব্দুল গনি সব সময় একই কাজ করে আসতেছে এর আগে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের ঋণ করে দিবে বলেই প্রায় অনেক জনের কাছ থেকে ১ লক্ষ্য টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এখনো অনেক মানুষ টাকা পায় এবং প্রতিদিনে তার বাড়ি থেকে ঘুরে আসে স্থানীয় লোকজন সবাই মিলে বলেন এই দালালকে দ্রুত গ্রেফতার না করলে আমাদের গরিব মানুষের ক্ষতি হবে এ ব্যাপারে আব্দুল গনির কাছে জানতে চাইলে উনাকে পাওয়া যায়নি এবং ফোন করলে ফোন রিসিভ করেননি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো মফিজুল রহমান উনার কাছে জানতে চাইলে উনি বলেন এটা একটা অভিযোগ শুনেছি মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তাকে তদন্ত করতে দিয়েছি তদন্ত করে আমাকে রিপোর্ট জমা দিবে তারপর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা বেলাল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে উনি বলেন ইউএনও মহোদয় আমাকে বলছেন এটা তদন্ত করতে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।