Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্সের এমডিসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা ।
ঢাকা ১০:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জে এম একরাম হোসেনকে প্রধান আসামি করে

র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্সের এমডিসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা ।

ফাইল ছবি

র‌্যাংগস  ইলেকট্রনিক্সের এমডিসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী এক ক্রেতা।সোমবার (২১ মার্চ) দুপুরে কুমিল্লা চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ নম্বর আমলি আদালতে মামলাটি করেন নগরীর ঝাউতলা এলাকার বাসিন্দা শিল্পী আক্তার।

মামলায় র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জে এম একরাম হোসেনকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- র‌্যাংগস ইলেক্ট্রনিকস লিমিটেডের জিএম (বিক্রয় ও বিপনণ) জানে আলম, মার্কেটিং ম্যানেজার মোহাইমিনুল ইসহাক প্রতীক, সহকারী ম্যানেজার মার্কেটিং মো. ওমর ফারুক, কুমিল্লা ঝাউতলা শো-রুমের র‌্যাংগস কর্মকর্তা কামরুল হাসান।

বাদীর আইনজীবী আঁখি মাহমুদ জানান, তার মক্কেল শিল্পী আক্তার র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্সের নকল পণ্য কিনে প্রতারিত হয়ে সোমবার কুমিল্লা চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ নম্বর আমলি আদালতে মামলার আবেদন করেন। পরে বিচারক আদালতের আব্বাস উদ্দিন মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেন।

মামলার বরাতে তিনি আরও জনান, শিল্পী আক্তার অনলাইনে মালয়েশিয়ান ক্যালভিনেটর ২৭৯ একটি ফ্রিজ দেখে ১৪ মার্চ তিনি কুমিল্লার ঝাউতলা র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্সের শো-রুমে গিয়ে ফ্রিজটি কিনেন। এর আগে শো-রুমের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে তারা পণ্যটি মালয়েশিয়ান ক্যালভিনেটর ২৭৯ ফ্রিজ বলে নিশ্চিত করেন। কিন্তু তিনি সেই ফ্রিজে কোনো লোগো বা স্টিকার দেখতে পাননি। পরে এর কারণ জানতে চাইলে সেখানকার কর্মচারীরা হাতে লোগো লাগিয়ে দেন। পাশাপাশি বিভিন্নভাবে বুঝিয়ে ফ্রিজটি তাকে নিয়ে নিতে বাধ্য করেন। তিনি বাড়িতে আসার পর পরিবারের সদস্যরা ফ্রিজটি মালয়েশিয়ান ক্যালভিনেটর ২৭৯ নয় বলে সন্দেহ করেন। এ ছাড়া একাধিক টেকনিশিয়ান এসে ফ্রিজটি দেখে নকল ও লোকাল পণ্য বলে দাবি করেন। এরপর ভুক্তভোগী ফ্রিজটি ফেরত দিতে গেলে শো-রুম কর্তৃকপক্ষ ফেরত নিতে অস্বীকার করে। এতে তিনি বাধ্য হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

অভিযোগের বিষয়ে র‌্যাংগসের ঝাউতলা শো-রুমের কর্মকর্তা কামরুল হাসান বলেন, ‘কাস্টমারের অভিযোগ ছিল, পণ্যের গায়ে মেইড ইন মালয়েশিয়া খোদাই করে লেখা নেই। এজন্য তিনি সংশয় প্রকাশ করেছেন। আমাদের হেড অফিস থেকে বলা হয়েছে, এটি মালয়েশিয়ার তৈরি ক্যালভিনেটর ২৭৯ ফ্রিজ। তাই আমরা সেটি বলেই বিক্রি করছি। যদি আমাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়ে থাকে তবে আমরা এই বিষয়ে জবাব দিতে প্রস্তুত।’

লক্ষীপুর জেলা ডিবি পুলিশে কর্মরত এসআই আশরাফুলের বিরুদ্ধে নানান অনিয়মের অভিযোগ

র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জে এম একরাম হোসেনকে প্রধান আসামি করে

র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্সের এমডিসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা ।

আপডেট সময় ০২:০৭:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ মার্চ ২০২২

র‌্যাংগস  ইলেকট্রনিক্সের এমডিসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী এক ক্রেতা।সোমবার (২১ মার্চ) দুপুরে কুমিল্লা চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ নম্বর আমলি আদালতে মামলাটি করেন নগরীর ঝাউতলা এলাকার বাসিন্দা শিল্পী আক্তার।

মামলায় র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জে এম একরাম হোসেনকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- র‌্যাংগস ইলেক্ট্রনিকস লিমিটেডের জিএম (বিক্রয় ও বিপনণ) জানে আলম, মার্কেটিং ম্যানেজার মোহাইমিনুল ইসহাক প্রতীক, সহকারী ম্যানেজার মার্কেটিং মো. ওমর ফারুক, কুমিল্লা ঝাউতলা শো-রুমের র‌্যাংগস কর্মকর্তা কামরুল হাসান।

বাদীর আইনজীবী আঁখি মাহমুদ জানান, তার মক্কেল শিল্পী আক্তার র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্সের নকল পণ্য কিনে প্রতারিত হয়ে সোমবার কুমিল্লা চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ নম্বর আমলি আদালতে মামলার আবেদন করেন। পরে বিচারক আদালতের আব্বাস উদ্দিন মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেন।

মামলার বরাতে তিনি আরও জনান, শিল্পী আক্তার অনলাইনে মালয়েশিয়ান ক্যালভিনেটর ২৭৯ একটি ফ্রিজ দেখে ১৪ মার্চ তিনি কুমিল্লার ঝাউতলা র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্সের শো-রুমে গিয়ে ফ্রিজটি কিনেন। এর আগে শো-রুমের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে তারা পণ্যটি মালয়েশিয়ান ক্যালভিনেটর ২৭৯ ফ্রিজ বলে নিশ্চিত করেন। কিন্তু তিনি সেই ফ্রিজে কোনো লোগো বা স্টিকার দেখতে পাননি। পরে এর কারণ জানতে চাইলে সেখানকার কর্মচারীরা হাতে লোগো লাগিয়ে দেন। পাশাপাশি বিভিন্নভাবে বুঝিয়ে ফ্রিজটি তাকে নিয়ে নিতে বাধ্য করেন। তিনি বাড়িতে আসার পর পরিবারের সদস্যরা ফ্রিজটি মালয়েশিয়ান ক্যালভিনেটর ২৭৯ নয় বলে সন্দেহ করেন। এ ছাড়া একাধিক টেকনিশিয়ান এসে ফ্রিজটি দেখে নকল ও লোকাল পণ্য বলে দাবি করেন। এরপর ভুক্তভোগী ফ্রিজটি ফেরত দিতে গেলে শো-রুম কর্তৃকপক্ষ ফেরত নিতে অস্বীকার করে। এতে তিনি বাধ্য হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

অভিযোগের বিষয়ে র‌্যাংগসের ঝাউতলা শো-রুমের কর্মকর্তা কামরুল হাসান বলেন, ‘কাস্টমারের অভিযোগ ছিল, পণ্যের গায়ে মেইড ইন মালয়েশিয়া খোদাই করে লেখা নেই। এজন্য তিনি সংশয় প্রকাশ করেছেন। আমাদের হেড অফিস থেকে বলা হয়েছে, এটি মালয়েশিয়ার তৈরি ক্যালভিনেটর ২৭৯ ফ্রিজ। তাই আমরা সেটি বলেই বিক্রি করছি। যদি আমাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়ে থাকে তবে আমরা এই বিষয়ে জবাব দিতে প্রস্তুত।’