ঢাকা ০২:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজশাহীতে নিপাহ ভাইরাসে শিশুর মৃত্যু

ফাইল ছবি।

রাজশাহীতে নিপাহ ভাইরাসে সোয়াদ আলী (৭) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার সানোয়ার আলীর ছেলে।

গত সোমবার (২৩ জানুয়ারি) সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটির মৃত্যু হয়।

রামেক হাসপাতাল ও শিশু সোয়াদের পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার (২০ জানুয়ারি) সকালে খেজুরের কাঁচা রস পান করেছিল সোয়াদ। এর কিছুক্ষণ পর থেকে জ্বর ও খিচুনি উঠতে থাকে তার। এক পর্যায়ে সে অচেতন হয়ে যায়। বিকেলে তাকে রামেক হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়।

অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় পরদিন গত শনিবার (২১ জানুয়ারি) সকালে তাকে হাসপাতালের আইসিইউতে নেওয়া হয়। এ সময় নিপাহ ভাইরাস পরীক্ষার জন্য তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। গত রোববার তার ফলাফল পজিটিভ আসে।  সোমবার সকালে তার মৃত্যু হয়।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউ ইনচার্জ ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, খেজুরের কাঁচা রস পান করা প্রায় সবারই পছন্দের। বাবা-মা শখ করে সন্তানকে খেজুরের কাঁচা রস পান করান। অবশ্যই বাদুড়ের সংস্পর্শে আসা খেজুরের রস পান করবেন না। নিজের পরিচিতজন, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনদেরও দেবেন না।

প্রসঙ্গত, নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে রাজশাহীতে এক নারী মারা যান। রামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত নারী গোদাগাড়ী উপজেলার মাটিকাটা ইউনিয়নের বাসিন্দা ছিলেন।

আপলোডকারীর তথ্য

Daily Naba Bani

মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক নববাণী পত্রিকার জন্য সকল জেলা উপজেলায় সংবাদ কর্মী আবশ্যকঃ- আগ্রহীরা আজই আবেদন করুন। মেইল: [email protected]

ক্যানেল ভরাট হয়ে যাওয়ায় কয়েক হাজার হেক্টর জমিতে পানি, ফসলের ব্যাপক ক্ষতি!

রাজশাহীতে নিপাহ ভাইরাসে শিশুর মৃত্যু

আপডেট সময় ০৭:৪৫:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৩

রাজশাহীতে নিপাহ ভাইরাসে সোয়াদ আলী (৭) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার সানোয়ার আলীর ছেলে।

গত সোমবার (২৩ জানুয়ারি) সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটির মৃত্যু হয়।

রামেক হাসপাতাল ও শিশু সোয়াদের পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার (২০ জানুয়ারি) সকালে খেজুরের কাঁচা রস পান করেছিল সোয়াদ। এর কিছুক্ষণ পর থেকে জ্বর ও খিচুনি উঠতে থাকে তার। এক পর্যায়ে সে অচেতন হয়ে যায়। বিকেলে তাকে রামেক হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়।

অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় পরদিন গত শনিবার (২১ জানুয়ারি) সকালে তাকে হাসপাতালের আইসিইউতে নেওয়া হয়। এ সময় নিপাহ ভাইরাস পরীক্ষার জন্য তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। গত রোববার তার ফলাফল পজিটিভ আসে।  সোমবার সকালে তার মৃত্যু হয়।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউ ইনচার্জ ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, খেজুরের কাঁচা রস পান করা প্রায় সবারই পছন্দের। বাবা-মা শখ করে সন্তানকে খেজুরের কাঁচা রস পান করান। অবশ্যই বাদুড়ের সংস্পর্শে আসা খেজুরের রস পান করবেন না। নিজের পরিচিতজন, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনদেরও দেবেন না।

প্রসঙ্গত, নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে রাজশাহীতে এক নারী মারা যান। রামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত নারী গোদাগাড়ী উপজেলার মাটিকাটা ইউনিয়নের বাসিন্দা ছিলেন।