ঢাকা ০১:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুঠিয়ার ধোপাপাড়া ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে কয়েক দোকানিকে অর্থদণ্ড

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় ০৭:০৩:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২২
  • ১৫৭ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার ধোপাপাড়া বাজারে

 রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার ধোপাপাড়া বাজারে, ভ্রাম্যমান আদালতের নিয়মিত অভিযানে মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করা ও বিভিন্ন কারণে কয়েকটি দোকানিকে জরিমানা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) সকাল ১১ টার দিকে আরাফাত আমান আজিজ সহকারী কমিশনার (ভূমি), সঙ্গীয় দল নিয়ে, কয়েকজন পুলিশ সদস্যের সহায়তায়, এ অভিযান পরিচালনা করেন।
উপজেলার ধোপাপাড়া বাজারের ৩ টি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক জরিমানা করা হয়। মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করার অপরাধে বাজারের মোদি ব্যবসায়ী ভাসানের দোকানে জরিমানা করা হয় ৫০০০ টাকা। পাশাপাশি নবাব ষ্টোরের মুদি দোকানে পাটের বস্তা ব্যবহার না করার অপরাধে সেখানেও জরিমানা করা হয় এক হাজার টাকা। একই অপরাধে মমিন স্টোরের, মমিনের মুদি দোকানে জরিমানা করা হয় আরো ১ হাজার টাকা।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার বিষয়ে আরাফাত আমান আজিজ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) তিনি বলেন, নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে এখানে এসে ৩ টি দোকানে ব্যত্যয় দেখে অর্থদণ্ড করা হয়েছে।
এলাকাবাসীরা সাংবাদিকদের কাছে প্রশ্ন তুলে বলেন, বাজারে আরও বড় বড় মুদি দোকান বা অন্য দোকান থাকতে, শুধুমাত্র ধোপাপাড়া বাজারের নবাবের দোকানেই কেনো বার বার অভিযান পরিচালনা করা হয়, এলাকাবাসীর এমন প্রশ্নের জবাবে আরাফাত আমান আজিজ সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর কাছে এ বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি আরো বলেন, আসলে আমি এখানে বলতে গেলে নতুন এসেছি। এবং ধোপাপাড়া বাজারে আমি এই প্রথম ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করলাম। তবে অভিযোগ পেলে যেকোনো দোকানে, যেকোনো সময় অভিযান পরিচালনা করা যায়।
উল্লেখ্য যে, কোন ভোক্তা বা অভিযোগকারী তাঁর পূর্ণাঙ্গ নাম, পিতা ও মাতার নাম, ঠিকানা, ফোন, ফ্যাক্স ও ই-মেইল নম্বর (যদি থাকে) এবং পেশা উল্লেখপূর্বক কারণ উদ্ভব হওয়ার ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য সম্পর্কে কোন পণ্যের উৎপাদনকারী, প্রস্তুতকারী, সরবরাহকারী বা পাইকারী ও খুচরা বিক্রেতার বিরুদ্ধে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বা তদকর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট ই-মেইল, ফ্যাক্স ইত্যাদি ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে বা অন্য কোন উপায়ে লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করতে পারবেন। দায়েরকৃত অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত ও জরিমানা আরোপ করা হলে আদায়কৃত জরিমানার ২৫ শতাংশ তাৎক্ষণিকভাবে অভিযোগকারীকে প্রদান করা হবে।
আপলোডকারীর তথ্য

Daily Naba Bani

মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক নববাণী পত্রিকার জন্য সকল জেলা উপজেলায় সংবাদ কর্মী আবশ্যকঃ- আগ্রহীরা আজই আবেদন করুন। মেইল: [email protected]

ক্যানেল ভরাট হয়ে যাওয়ায় কয়েক হাজার হেক্টর জমিতে পানি, ফসলের ব্যাপক ক্ষতি!

পুঠিয়ার ধোপাপাড়া ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে কয়েক দোকানিকে অর্থদণ্ড

আপডেট সময় ০৭:০৩:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২২
 রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার ধোপাপাড়া বাজারে, ভ্রাম্যমান আদালতের নিয়মিত অভিযানে মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করা ও বিভিন্ন কারণে কয়েকটি দোকানিকে জরিমানা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) সকাল ১১ টার দিকে আরাফাত আমান আজিজ সহকারী কমিশনার (ভূমি), সঙ্গীয় দল নিয়ে, কয়েকজন পুলিশ সদস্যের সহায়তায়, এ অভিযান পরিচালনা করেন।
উপজেলার ধোপাপাড়া বাজারের ৩ টি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক জরিমানা করা হয়। মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করার অপরাধে বাজারের মোদি ব্যবসায়ী ভাসানের দোকানে জরিমানা করা হয় ৫০০০ টাকা। পাশাপাশি নবাব ষ্টোরের মুদি দোকানে পাটের বস্তা ব্যবহার না করার অপরাধে সেখানেও জরিমানা করা হয় এক হাজার টাকা। একই অপরাধে মমিন স্টোরের, মমিনের মুদি দোকানে জরিমানা করা হয় আরো ১ হাজার টাকা।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার বিষয়ে আরাফাত আমান আজিজ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) তিনি বলেন, নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে এখানে এসে ৩ টি দোকানে ব্যত্যয় দেখে অর্থদণ্ড করা হয়েছে।
এলাকাবাসীরা সাংবাদিকদের কাছে প্রশ্ন তুলে বলেন, বাজারে আরও বড় বড় মুদি দোকান বা অন্য দোকান থাকতে, শুধুমাত্র ধোপাপাড়া বাজারের নবাবের দোকানেই কেনো বার বার অভিযান পরিচালনা করা হয়, এলাকাবাসীর এমন প্রশ্নের জবাবে আরাফাত আমান আজিজ সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর কাছে এ বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি আরো বলেন, আসলে আমি এখানে বলতে গেলে নতুন এসেছি। এবং ধোপাপাড়া বাজারে আমি এই প্রথম ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করলাম। তবে অভিযোগ পেলে যেকোনো দোকানে, যেকোনো সময় অভিযান পরিচালনা করা যায়।
উল্লেখ্য যে, কোন ভোক্তা বা অভিযোগকারী তাঁর পূর্ণাঙ্গ নাম, পিতা ও মাতার নাম, ঠিকানা, ফোন, ফ্যাক্স ও ই-মেইল নম্বর (যদি থাকে) এবং পেশা উল্লেখপূর্বক কারণ উদ্ভব হওয়ার ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য সম্পর্কে কোন পণ্যের উৎপাদনকারী, প্রস্তুতকারী, সরবরাহকারী বা পাইকারী ও খুচরা বিক্রেতার বিরুদ্ধে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বা তদকর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট ই-মেইল, ফ্যাক্স ইত্যাদি ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে বা অন্য কোন উপায়ে লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করতে পারবেন। দায়েরকৃত অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত ও জরিমানা আরোপ করা হলে আদায়কৃত জরিমানার ২৫ শতাংশ তাৎক্ষণিকভাবে অভিযোগকারীকে প্রদান করা হবে।