Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে গোদাগাড়ীতে বিক্ষোভ সমাবেশ।
ঢাকা ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে গোদাগাড়ীতে বিক্ষোভ সমাবেশ।

ফাইল ছবি।

বাংলাদেশে ২০০৪ সালের ২১শে অগাস্ট ঢাকায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার এক সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় প্রাণ হারিয়েছিলো ২৪ জন – যে ঘটনা একুশে অগাস্টের গ্রেনেড হামলা হিসেবে পরিচিত।
ভয়াবহ এ গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয় ।

এই প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গোদাগাড়ী উপজেলা শাখার সভাপতি জনাব মোঃ অয়েজ উদ্দিন বিশ্বাস
আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।
মোঃ মোফাজ্জল হোসেন (মোফা) সভাপতি গোদাগাড়ী পৌর আওয়ামীলীগ ২নং ওয়ার্ড।
মোঃ গোলাম কাওসার মাসুম
উপস্থিত ছিলেন গোদাগাড়ী উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সংগ্রামী যুবনেতা মোঃ সানাউল্লাহ সানা সহ গোদাগাড়ী উপজেলা, পৌর শাখার সকল নেতৃবৃন্দ ও সদস্য।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার  ঘটনায় দায়ের করা মামলার রায়ে আদালত বলেছিলো – ‘রাষ্ট্রীয় যন্ত্রের সহায়তায় ঐ হামলার মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করার চেষ্টা করা হয়েছে।’ রায়ে তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর এবং ক্ষমতাসীন দল বিএনপির একজন নেতা আব্দুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও হারিছ চৌধুরীসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।

সতের বছর আগের ওই ভয়াবহ সহিংসতার পর দেশে বিদেশে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছিলো। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় অর্থাৎ তখনকার বিশ্ব নেতারা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ঘটনার জন্য দায়ীদের বিচারের আওতায় আনতে তখনকার বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের প্রতি বারংবার আহবান জানিয়েছিলেন।আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সমাবেশের সেই ভয়ংকর ঘটনা পুরো বিশ্বকেই নাড়া দিয়েছিলো যা তাদের পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় স্পষ্ট হয়েছিলো। যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, চীন বা ইউরোপ – সবাই দফায় দফায় এ নিয়ে তখন বিবৃতি দিয়েছে, কথা বলেছে।”

এমন এক পরিস্থিতিতে ঢাকার সেই ভয়াবহ হামলা সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকিকেই আরও স্পষ্ট করে দিয়েছিলো-যে কারণে গ্রেনেড হামলা নিয়ে বেশ উদ্বেগ তৈরি হয়েছিলো পশ্চিমা বিশ্বে এবং আঞ্চলিক শক্তিগুলোর মধ্যে।

আপলোডকারীর তথ্য

Daily Naba Bani

মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক নববাণী পত্রিকার জন্য সকল জেলা উপজেলায় সংবাদ কর্মী আবশ্যকঃ- আগ্রহীরা আজই আবেদন করুন। মেইল: 24nababani@gmail.com
জনপ্রিয় সংবাদ

রাজশাহী জেলার পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের লিখিত পরীক্ষায় প্রক্সি পরীক্ষার্থী-সহ গ্রেফতার: ৩

২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে গোদাগাড়ীতে বিক্ষোভ সমাবেশ।

আপডেট সময় ০৮:০৮:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ অগাস্ট ২০২২

বাংলাদেশে ২০০৪ সালের ২১শে অগাস্ট ঢাকায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার এক সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় প্রাণ হারিয়েছিলো ২৪ জন – যে ঘটনা একুশে অগাস্টের গ্রেনেড হামলা হিসেবে পরিচিত।
ভয়াবহ এ গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয় ।

এই প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গোদাগাড়ী উপজেলা শাখার সভাপতি জনাব মোঃ অয়েজ উদ্দিন বিশ্বাস
আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।
মোঃ মোফাজ্জল হোসেন (মোফা) সভাপতি গোদাগাড়ী পৌর আওয়ামীলীগ ২নং ওয়ার্ড।
মোঃ গোলাম কাওসার মাসুম
উপস্থিত ছিলেন গোদাগাড়ী উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সংগ্রামী যুবনেতা মোঃ সানাউল্লাহ সানা সহ গোদাগাড়ী উপজেলা, পৌর শাখার সকল নেতৃবৃন্দ ও সদস্য।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার  ঘটনায় দায়ের করা মামলার রায়ে আদালত বলেছিলো – ‘রাষ্ট্রীয় যন্ত্রের সহায়তায় ঐ হামলার মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করার চেষ্টা করা হয়েছে।’ রায়ে তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর এবং ক্ষমতাসীন দল বিএনপির একজন নেতা আব্দুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও হারিছ চৌধুরীসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।

সতের বছর আগের ওই ভয়াবহ সহিংসতার পর দেশে বিদেশে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছিলো। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় অর্থাৎ তখনকার বিশ্ব নেতারা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ঘটনার জন্য দায়ীদের বিচারের আওতায় আনতে তখনকার বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের প্রতি বারংবার আহবান জানিয়েছিলেন।আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সমাবেশের সেই ভয়ংকর ঘটনা পুরো বিশ্বকেই নাড়া দিয়েছিলো যা তাদের পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় স্পষ্ট হয়েছিলো। যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, চীন বা ইউরোপ – সবাই দফায় দফায় এ নিয়ে তখন বিবৃতি দিয়েছে, কথা বলেছে।”

এমন এক পরিস্থিতিতে ঢাকার সেই ভয়াবহ হামলা সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকিকেই আরও স্পষ্ট করে দিয়েছিলো-যে কারণে গ্রেনেড হামলা নিয়ে বেশ উদ্বেগ তৈরি হয়েছিলো পশ্চিমা বিশ্বে এবং আঞ্চলিক শক্তিগুলোর মধ্যে।