ঢাকা ০৫:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তেলবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত, ২০ ঘণ্টাতেও হয়নি উদ্ধার

নববানী নিউজ ডেস্ক

লাইনচ্যুত হওয়ার ২০ ঘণ্টাতেও উদ্ধার করা যায়নি। ঢাকা-উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলগামী ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে উদ্ধার কার্যক্রমে সময় লাগছে বলে জানিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনায় ডিভিশনাল পর্যায়ে রেলওয়ের ডিজিওকে আহ্বায়ক করে ৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর আগে সোমবার (২০ জুন) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে পেট্রোল নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে রংপুর যাচ্ছিল ট্রেনটি। মির্জাপুর রেলস্টেশনে পৌঁছালে ট্রেনের ইঞ্জিনের বগিসহ তেলবাহী আরেকটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে রেললাইনের পাশে উল্টে যায়। উল্টে যাওয়া বগিতে ৩০ হাজার লিটার পেট্রোল ছিল বলে জানা গেছে। তবে দুর্ঘটনাকবলিত হয়ে বগিতে থাকা অধিকাংশ পেট্রোল পড়ে গেছে।
এদিকে ট্রেন দুর্ঘটনায় ট্রেনের লোকো মাস্টার ফিরোজ শাহ সুলতান (চালক) ও সহকারী চালক জিয়াউর রহমান আহত হয়েছেন।
জানা গেছে, মির্জাপুরে তেলবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনায় ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল প্রায় ১ ঘণ্টা। পরে ট্রেন চলাচল শুরু হলেও উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হয়নি। পরে সোমবার রাত ১টার দিকে উদ্ধারকারী রিলিভ ট্রেন আসার পর লাইনচ্যুত ট্রেন উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হয়। তবে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে উদ্ধার কার্যক্রমে ধীরগতি হয়।
রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের জেনারেল ম্যানেজার অসীম কুমার তালুকদার বলেন, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে উদ্ধার কার্যক্রমে ধীরগতি রয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত ট্রেনটি উদ্ধারে মঙ্গলবার সারা দিন লাগতে পারে। এছাড়া ট্রেন দুর্ঘটনার ঘটনায় ৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। ট্রেনচালকের অসাবধানতার কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে চালক দাবি করেছে, ট্রেনের ব্রেক ফেল করায় এই ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনে থাকা ‘লগ’ এ রেকর্ড রয়েছে। লগেই বিস্তারিত পাওয়া যাবে আসলে কী কারণে ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছে।
জনপ্রিয় সংবাদ

তেলবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত, ২০ ঘণ্টাতেও হয়নি উদ্ধার

আপডেট সময় ০৭:০০:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জুন ২০২২
লাইনচ্যুত হওয়ার ২০ ঘণ্টাতেও উদ্ধার করা যায়নি। ঢাকা-উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলগামী ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে উদ্ধার কার্যক্রমে সময় লাগছে বলে জানিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনায় ডিভিশনাল পর্যায়ে রেলওয়ের ডিজিওকে আহ্বায়ক করে ৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর আগে সোমবার (২০ জুন) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে পেট্রোল নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে রংপুর যাচ্ছিল ট্রেনটি। মির্জাপুর রেলস্টেশনে পৌঁছালে ট্রেনের ইঞ্জিনের বগিসহ তেলবাহী আরেকটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে রেললাইনের পাশে উল্টে যায়। উল্টে যাওয়া বগিতে ৩০ হাজার লিটার পেট্রোল ছিল বলে জানা গেছে। তবে দুর্ঘটনাকবলিত হয়ে বগিতে থাকা অধিকাংশ পেট্রোল পড়ে গেছে।
এদিকে ট্রেন দুর্ঘটনায় ট্রেনের লোকো মাস্টার ফিরোজ শাহ সুলতান (চালক) ও সহকারী চালক জিয়াউর রহমান আহত হয়েছেন।
জানা গেছে, মির্জাপুরে তেলবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনায় ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল প্রায় ১ ঘণ্টা। পরে ট্রেন চলাচল শুরু হলেও উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হয়নি। পরে সোমবার রাত ১টার দিকে উদ্ধারকারী রিলিভ ট্রেন আসার পর লাইনচ্যুত ট্রেন উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হয়। তবে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে উদ্ধার কার্যক্রমে ধীরগতি হয়।
রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের জেনারেল ম্যানেজার অসীম কুমার তালুকদার বলেন, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে উদ্ধার কার্যক্রমে ধীরগতি রয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত ট্রেনটি উদ্ধারে মঙ্গলবার সারা দিন লাগতে পারে। এছাড়া ট্রেন দুর্ঘটনার ঘটনায় ৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। ট্রেনচালকের অসাবধানতার কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে চালক দাবি করেছে, ট্রেনের ব্রেক ফেল করায় এই ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনে থাকা ‘লগ’ এ রেকর্ড রয়েছে। লগেই বিস্তারিত পাওয়া যাবে আসলে কী কারণে ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছে।