
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) আসনে তারুণ্য-নির্ভর দল এনসিপি (ঘঈচ) থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন দলটির জাতীয় যুবশক্তির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব দ্যুতি অরণ্য প্রীতি চৌধুরী।
প্রীতি চৌধুরীর পৈতৃক নিবাস সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার সলপে। তাঁর বাবা বখতিয়ার মামুন (খুশরু) চৌধুরী ছিলেন একজন অবসরপ্রাপ্ত ভূমি কর্মকর্তা। দ্যুতি অরণ্য প্রীতি চৌধুরী ২০১৪ ও ২০১৬ সালে উত্তরবঙ্গের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মোমেনা আলী বিজ্ঞান স্কুল ও উল্লাপাড়া বিজ্ঞান কলেজ থেকে জিপিএ ৫ পেয়ে কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হয়ে ২০২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন।
শৈশব কাল থেকেই তিনি ছিলেন সাংস্কৃতিকমনা। তারই ধারাবাহিকতায় ২০১৯ সালে ২৮ বছর পর অনুষ্ঠিত ডাকসু (ঢাকসু) নির্বাচনে কবি সুফিয়া কামাল হলের সাংস্কৃতিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি ‘বর্ষা জুলাই বিপ্লবের’ অন্যতম যোদ্ধা ছিলেন বলেও জানা যায়।
প্রীতি চৌধুরী সম্পর্কে এলাকার জনগণ জানান, তিনি অত্যন্ত মেধাবী এবং সাংস্কৃতিকমনা।
তাঁরা আরও জানান, তাঁর চাচা ইখতিয়ার চৌধুরী ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত (স্পেন), আরেক চাচা পান্না চৌধুরী সলপ ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা এবং সলপ ইউনিয়নের একজন সৎ ও জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ছিলেন। তাঁর আরেক চাচা জুলফিকার চৌধুরী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ছিলেন। এনসিপি থেকে তাঁর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
এনসিপি প্রার্থী প্রীতি চৌধুরী মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে জানান, “জুলাই বিপ্লবের আদর্শে বৈষম্যমুক্ত একটি বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য আমি আমার জন্মস্থান থেকে প্রার্থী হয়েছি। আশা করি এলাকার মানুষ সুন্দর বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে আমাকে ‘শাপলা কলি মার্কা’-য় ভোট দিবে।”
মো. আব্দুর রহমান বকুল, উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ : 






















